Saturday, November 23, 2024

Sati Cremation: A Pyre of Oppression and Reform

সতীদাহ প্রথা: ইতিহাসের নির্মম অধ্যায় এবং এর বিলোপের সংগ্রাম

প্রাককথন:

ভারতীয় ইতিহাসে বহু নির্মম প্রথা প্রচলিত ছিল, যা নারীদের জীবনের প্রতি সামাজিক বৈষম্য ও নিষ্ঠুরতার চরম উদাহরণ। এর মধ্যে সবচেয়ে নৃশংস ও আলোচিত প্রথাগুলির একটি হল সতীদাহ প্রথা। এই প্রথার মাধ্যমে একজন বিধবাকে তার মৃত স্বামীর চিতায় জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হত। যদিও এটি একসময় সমাজের একটি অংশ হিসেবে গ্রহণযোগ্য ছিল, তবে এর পেছনে ছিল সামাজিক, ধর্মীয়, এবং পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার এক গভীর চক্রান্ত।

সতীদাহ প্রথার উৎপত্তি এবং প্রসার:

সতীদাহ প্রথার সঠিক উৎপত্তি সম্পর্কে ঐতিহাসিক তথ্য বিভ্রান্তিকর হলেও, কয়েকটি ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় সূত্র এই প্রথার শেকড় অনুসন্ধান করতে সাহায্য করে।

বৈদিক যুগে সূচনা:

প্রাচীন ভারতীয় ধর্মগ্রন্থ ঋগ্বেদ-এ সতীদাহের প্রত্যক্ষ উল্লেখ নেই। বরং সেখানে একজন বিধবাকে নতুন জীবন শুরুর ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে:

“উত্তিষ্ঠ নারি, স্বগ্রহং গচ্ছ, জীবিতাহ ভব।”

অর্থাৎ, “ওহে নারী, ওঠো এবং নতুন জীবন শুরু করো।”

পরবর্তীতে মনুসংহিতা এবং যাজ্ঞবল্ক্য স্মৃতি-তে বিধবাদের কঠোর জীবনযাপনের নিয়ম প্রচলিত হয়, যা সতীদাহ প্রথার ধারণাকে শক্তিশালী করে।

মধ্যযুগীয় সমাজে প্রসার:

মধ্যযুগে রাজপুত সমাজে সতীদাহ প্রথা প্রচলিত ছিল, বিশেষত যুদ্ধকালীন সময়ে।

উদাহরণ: ১৫৬৭ সালে চিতোরের রাজা উদয় সিংয়ের মৃত্যুর পর রাজপুত রানীরা ‘জহর ব্রত’ পালন করেন, যা ছিল সম্মিলিত আত্মাহুতির এক নির্মম উদাহরণ।

অনেক সময় এই প্রথা বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়ায়। কোনও বিধবা যদি সতীদাহে অস্বীকৃতি জানাতেন, তবে তাকে সমাজচ্যুত করা হত বা এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হত।

মুঘল যুগ এবং ব্রিটিশ শাসনকাল:

মুঘল আমলে সম্রাট আকবর সতীদাহ প্রথার বিরোধিতা করেন এবং তাঁর রাজ্যে বিধবাদের পুনর্বিবাহের অনুমতি দেন।

ব্রিটিশ পর্যটক এবং মিশনারিদের চোখে এই প্রথা ছিল এক নির্মম বর্বরতা। ১৮২০-এর দশকে উইলিয়াম কেরি ও হেনরি মার্টিন-এর মতো মিশনারিরা এই প্রথার বিরুদ্ধে সরব হন।

সতীদাহ প্রথার নির্মম উদাহরণ

বাঙলার সতীদাহ প্রথা:

বাঙলায় সতীদাহ প্রথা ছিল অত্যন্ত প্রচলিত। বিভিন্ন বর্ণ ও সম্প্রদায়ে এই প্রথার অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

1. কোল্লুর গ্রামের ঘটনা:

১৮১৫ সালে কোল্লুর গ্রামে এক বিধবাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে চিতায় বসানো হয়। আগুন ধরানোর আগে তিনি পালানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু গ্রামের মানুষ তাঁকে জোর করে চিতায় ফিরিয়ে আনেন।

2. ক্যালকাটা গেজেটের বিবরণ:

১৮১৮ সালে ক্যালকাটা গেজেট-এ একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়, যেখানে একজন ১৭ বছরের বিধবা তার ৪০ বছরের স্বামীর চিতায় জোর করে বসতে বাধ্য হন। তাঁর চিৎকার ও কান্না গ্রামবাসীদের বিবেককে স্পর্শ করতে পারেনি।

3. রাজা রামমোহন রায়ের সাক্ষ্য:

রাজা রামমোহন রায় নিজে একটি ঘটনার সাক্ষী ছিলেন, যেখানে এক বৃদ্ধ বিধবাকে তার চিতার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। এই নির্মম ঘটনা তাঁর মনে গভীর প্রভাব ফেলে এবং তাঁকে সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করে।

সতীদাহ প্রথার নির্মমতা:

সতীদাহ প্রথার প্রকৃতি ছিল অত্যন্ত হিংস্র এবং নারীবিদ্বেষমূলক।

1. স্বেচ্ছায় না, বাধ্যতামূলক:

অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীদের এই প্রথা মেনে নিতে বাধ্য করা হতো।

কোনও মহিলা যদি এই প্রথার বিরোধিতা করত, তবে তাকে সমাজচ্যুত করা হত বা শক্তি প্রয়োগ করে চিতায় বসিয়ে দেওয়া হত।

2. প্রতিহিংসা এবং শাস্তি:

সমাজের উচ্চবর্ণের নারীদের ক্ষেত্রে সতীদাহ প্রথা ছিল তাদের ‘পবিত্রতা’ প্রমাণের উপায়।

নারীদের শরীরে আগুনের শিখার সাথে তাদের জীবনের সমস্ত স্বপ্ন, আশা এবং ভবিষ্যৎ পুড়ে যেত।

3. পরিবার এবং সমাজের ভূমিকা:

নারীদের সতীদাহ করতে প্রায়ই তাদের পরিবার এবং সমাজের প্রবল চাপ থাকত।

বলা হত, এভাবে আত্মত্যাগ করলে স্বামী এবং পরিবারের আত্মার শান্তি মিলবে।

সতীদাহ প্রথা বন্ধের আন্দোলন:রাজা রামমোহন রায়ের ভূমিকা

১. বিবেকের কণ্ঠস্বর:

রাজা রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথাকে মানবতার বিরুদ্ধে একটি অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করেন। তিনি যুক্তি দেন, এটি নারীর মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতার সম্পূর্ণ লঙ্ঘন।

২. ধর্মীয় যুক্তি:

তিনি বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ ঘেঁটে প্রমাণ করেন যে হিন্দু ধর্ম সতীদাহকে সমর্থন করে না।

ঋগ্বেদ এবং উপনিষদ-এর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি দেখান যে বিধবার জন্য নতুন জীবনের পথ সুগম করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

৩. জনমত গঠন:

তিনি ইংরেজি ও বাংলায় বিভিন্ন প্রবন্ধ লিখে সমাজকে সতীদাহের অমানবিক দিকটি বোঝান।

তাঁর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ব্রাহ্ম সমাজ সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে সরব হয়।

লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্কের ভূমিকা:

রাজা রামমোহন রায়ের সহায়তায় লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক সতীদাহ প্রথা বিলোপের জন্য আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেন।

১৮২৯ সালে Regulation XVII আইন পাস হয়, যা সতীদাহ প্রথাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে।

অন্যান্য আন্দোলন:

রাজা রামমোহন রায়ের পরে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবাদের পুনর্বিবাহের পক্ষে সোচ্চার হন।

১৮৫৬ সালে বিধবাবিবাহ আইন পাস হয়, যা সতীদাহের পরবর্তী সামাজিক সমস্যাগুলিকে লাঘব করে।

ব্রিটিশ এবং অন্যান্য ইউরোপীয় ঔপনিবেশিক শক্তি:ভারতে অ-ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শক্তি

সম্পাদনা:

১৫১০ সালে পর্তুগিজদের গোয়া জয়ের পরপরই আফোন্সো দে আলবুকার্ক সতীপ্রথা নিষিদ্ধ করেন।স্থানীয় খ্রিস্টান এবং চার্চ কর্তৃপক্ষের প্রতিবাদ সত্ত্বেও স্থানীয় ব্রাহ্মণরা সদ্য আগত  ফ্রান্সিসকো ব্যারেটোকে ১৫৫৫ সালে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে বাধ্য করেছিলো, কিন্তু নিষেধাজ্ঞা ১৫৬০ সালে কনস্ট্যান্টিনো দে ব্রাগান্সা এর দ্বারা পুনঃস্থাপন করা হয় যারা অনুশীলনকে উৎসাহিত করে তাদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত গুরুতর ফৌজদারি শাস্তি (সম্পত্তি ও স্বাধীনতার ক্ষতি সহ) দিয়ে।

ওলন্দাজ এবং ফরাসিরা তাদের নিজ নিজ উপনিবেশ চুঁচুড়া এবং পুদুচেরিতে এটি নিষিদ্ধ করেছিল।দিনেমাররা, যারা থারাঙ্গাবার, এবং শ্রীরামপুরের ছোট অঞ্চলগুলি দখল করেছিল, ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত এটির অনুমতি দিয়েছিল। থারাঙ্গাবারে, দিনেমার উপনিবেশের সময়কালে (১৬২০-১৮৪৫), দিনেমাররা কঠোরভাবে সতীদাহ প্রথাকে নিষেধ করেছিল।

প্রারম্ভিক ব্রিটিশ নীতি:

১৬৮০ সালে সতীদাহের ব্যাপারে প্রথম আনুষ্ঠানিক ব্রিটিশ প্রতিক্রিয়া ছিল যখন মাদ্রাজের প্রতিনিধি  স্ট্রেনশাম মাস্টার হস্তক্ষেপ করেন এবং মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতে হিন্দু বিধবাকে জ্বালিয়ে দেওয়া নিষিদ্ধ করেন। অনুশীলনটি সীমিত বা নিষিদ্ধ করার প্রচেষ্টা পৃথক ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের দ্বারা করা হয়েছিল, কিন্তু ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমর্থন ছাড়াই। কারণ এটি হিন্দু ধর্মীয় বিষয়ে অ-হস্তক্ষেপের নীতি অনুসরণ করে এবং সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে কোনো আইন বা নিষেধাজ্ঞা ছিল না।প্রথম আনুষ্ঠানিক ব্রিটিশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল ১৭৯৮ সালে, শুধুমাত্র কলকাতা শহরে। অনুশীলনটি আশেপাশের অঞ্চলে অব্যাহত ছিল। ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে, ব্রিটেনের ধর্মপ্রচারক চার্চ এবং ভারতে এর সদস্যরা সতীদাহের বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করে। এই সক্রিয়তা এমন সময়ের মধ্যে এসেছিল যখন ভারতে ব্রিটিশ ধর্মপ্রচারকরা সমগ্রভাবে ধর্মপ্রচারকমূলক উদ্যোগে তাদের স্বতন্ত্র অবদান হিসাবে খ্রিস্টান শিক্ষা ব্যবস্থার প্রচার ও প্রতিষ্ঠার দিকে মনোনিবেশ করা শুরু করেছিল।এই প্রচারাভিযানের নেতারা হলেন উইলিয়াম কেরি এবং উইলিয়াম উইলবারফোর্স। এই আন্দোলনগুলি এই আইনটি নিষিদ্ধ করার জন্য কোম্পানির উপর চাপ সৃষ্টি করে। উইলিয়াম কেরি এবং শ্রীরামপুরের অন্যান্য ধর্মপ্রচারক ১৮০৩-১৮০৪ সালে কলকাতার ৩০-মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে অঞ্চলের জন্য সতীদাহের ঘটনাগুলির উপর আদমশুমারি পরিচালনা করেন, সেখানে ৩০০ টিরও বেশি ঘটনা খুঁজে পান।ধর্মপ্রচারকরাও হিন্দু ধর্মতাত্ত্বিকদের কাছে গিয়েছিলেন, যারা অভিমত দিয়েছিলেন যে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ দ্বারা নির্দেশিত না হয়ে অনুশীলনকে উৎসাহিত করা হয়েছে।

শ্রীরামপুর ব্রিটিশদের পরিবর্তে দিনেমার উপনিবেশের অধীনে ছিল, এবং যে কারণে কেরি ব্রিটিশ অঞ্চলের পরিবর্তে দিনেমার ভারতে তার ধর্মপ্রচার শুরু করেন, কারণ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তাদের শাসনক্ষেত্রের মধ্যে খ্রিস্টান ধর্মপ্রচারক কার্যকলাপ গ্রহণ করেনি। ১৮১৩ সালে, যখন কোম্পানির সনদ পুনর্নবীকরণের জন্য আসে উইলিয়াম উইলবারফোর্স, কেরি এবং অন্যান্য শ্রীরামপুর ধর্মপ্রচারকদের দ্বারা সংগৃহীত সতীদাহ সংক্রান্ত পরিসংখ্যান এবং সুত্তির বিরুদ্ধে জনমতকে একত্রিত করার জন্য, ভারতে ধর্মপ্রচারক কার্যক্রমকে বৈধতা দেওয়ার জন্য সংসদে বিল সফলভাবে পাস করা নিশ্চিত করা হয়েছে, ভারতীয় সমাজের ধর্মীয় পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রথার অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে। তিনি হাউস অফ কমন্স এ তার ভাষণে বলেছেন:

Let us endeavour to strike our roots into the soil by the gradual introduction and establishment of our own principles and opinions; of our laws, institutions and manners; above all, as the source of every other improvement, of our religion and consequently of our morals.

এলিজা হুল তার পুস্তক "Personal Narrative of a Mission to the South of India, from 1820 to 1828"-এ ব্যাঙ্গালোরে সতীদাহের উদাহরণ দিয়েছেন, যা তিনি ব্যক্তিগতভাবে দেখেননি। অন্য ধর্মপ্রচারক, মিস্টার ইংল্যান্ড, ৯ জুন ১৮২৬-এ ব্যাঙ্গালোর বেসামরিক ও সামরিক নিবাসে সতীদাহ প্রত্যক্ষ করার কথা জানিয়েছেন। যাইহোক, মাদ্রাজ সরকার ১৮০০-এর দশকের গোড়ার দিকে  অনুশীলন বন্ধ করার পর এই অনুশীলনগুলি খুবই বিরল ছিল।

১৮১৫ সালে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির মধ্যে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ পদ্ধতিগতভাবে অনুশীলনের তথ্য সংগ্রহ শুরু করে।

নিষেধাজ্ঞার পরে, সিন্ধু অঞ্চলের বালুচ যাজকরা  ব্রিটিশ গভর্নর চার্লস নেপিয়ারের কাছে অভিযোগ করেছিলেন যে তারা তাদের জাতির পবিত্র রীতিতে হস্তক্ষেপ বলে দাবি করেছিল। নেপিয়ার উত্তর দিলেন:

Be it so. This burning of widows is your custom; prepare the funeral pile. But my nation has also a custom. When men burn women alive we hang them, and confiscate all their property. My carpenters shall therefore erect gibbets on which to hang all concerned when the widow is consumed. Let us all act according to national customs!









সতীদাহ প্রথার বিলোপের প্রভাব

1. নারীর অধিকারের সূচনা:

সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ হওয়ার পর ভারতীয় সমাজে নারীর অবস্থান ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়।

2. শিক্ষার প্রসার:

নারীরা শিক্ষার প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করেন।

বিদ্যাসাগরের মতো সমাজ সংস্কারকের প্রচেষ্টায় নারীশিক্ষার প্রচলন হয়।

3. সমাজে মানবিকতার পুনরুজ্জীবন:

সতীদাহ প্রথার বিলোপ একটি মানবিক সমাজ গঠনের পথে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হয়।

উপসংহার:

সতীদাহ প্রথা ভারতীয় সমাজের এক অন্ধকার অধ্যায়। এটি কেবল একটি নারীর জীবন ধ্বংস করত না, বরং সমাজের মানবিকতার উপর এক গভীর আঘাত হানত। রাজা রামমোহন রায় এবং লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্কের মতো মানুষদের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে এই প্রথা বিলুপ্ত হয়। কিন্তু এর ইতিহাস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সমাজে পরিবর্তন আনতে সাহসিকতা এবং প্রতিজ্ঞার প্রয়োজন।



1 comment:

Psychological Flow While Reading Books: Exploring the Reader's Journey Through Bengali And English Classics and Poetry

  বই পড়ার সময় মনস্তাত্ত্বিক প্রবাহ: বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের প্রভাব এবং পাঠকদের মানসিক জগৎ ভূমিকা: বই পড়া মানেই কেবল গল্প বা জ্ঞান আহরণ ন...